৭. ক্ষতিকর পোকামাকড় ধ্বংস করতে টবে হলুদ গুড়ো অথবা নীমখোল ব্যাবহার করবেন।
আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ে ড্রিপ ইরিগেশন প্যাকেজ
রমজান মাসে কৃষি কাজে পানি দেয়ার সহজ পদ্ধতি
গাছ কেনার সময় অবশ্যই গাছের গোড়া মোটা এবং ঝোপালো গাছ দেখে কিনতে হবে।
আমাদের শরীরের জয়েন্টগুলোর ব্যথা সহ অন্যান্য অঙ্গগুলোর ব্যথা যেন একটি নিয়মিত ব্যধি হয়ে পড়েছে। এসব ব্যথা দূর করতে পারে ড্রাগন ফল। অনেকে গাড় ব্যথা দূর করার উপায় হিসেবে কিংবা জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথার উপসর্গ হিসেবে বিভিন্ন রকম ক্যামিকেল সহ নানা রকম ভেজষ ঔষধ খেয়ে থাকে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এসবে যথার্থ উপকার পাওয়া যায় না বরং কিডনির ক্ষতি হয়। তাই কিডনি সুস্থ্য রাখাতে এবং শরীরের ব্যথা দূর করতে ড্রাগন ফল খাওয়া চেষ্টা করতে হবে।
জাতীয় বৃক্ষমেলা ২০২৩। গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি।
পোকা মাকড় : ড্রাগন ফলের জন্য ক্ষতিকর পোকামাকড় খুব একটা চোখে না পড়লেও মাঝে মধ্যে এফিড ও মিলি বাগের আক্রমণ দেখা যায়। এরা গাছের কচি শাখা ও পাতার রস চুষে খায়, ফলে রঙ ফ্যাকাশে হয়ে যায় ও গাছ দুর্বল হয়ে পড়ে। এ পোকা দেখা দিলে সুমিথিয়ন বা ডেসিস বা ম্যালাথিয়ন প্রতি ১০ লিটার পানিতে ২৫ মি.লি. ভালোভাবে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
ড্রাগন সাধারণত গাছের কাটিং লাগানো হয়। টবে ড্রাগন ফলের কাটিং লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চির ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। যাতে ভালোভাবে শিকড় ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলনও অনেক ভালো হবে। website টবে বা ড্রামে যাতে পানি না জমে সেজন্য ড্রামের তলায় ৪-৫ টি ছোট ছিদ্র করে নিতে হবে এবং ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে।
ড্রাগন ফলের কাটিং চারা রোপনের ১ বছর থেকে ১৮ মাস বয়সে ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোঁটার মাত্র ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়।
কোন গাছই অতিরিক্ত জল পছন্দ করেনা। তাই জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা উন্ন্যতি করতে হবে, তা না হলে গাছের গোড়া এবং শিকড় পঁচে যাবার সম্ভবনা থাকে।এজন্য টবের নিচে অধিক ছিদ্র করে দেওয়া ভালো।
৯.গোলাপ গাছে অধিক ফুল পাওয়ার জন্য অবশ্যই গাছকে ঝোপালো করতে প্রুণিং করতে হবে।
হ্যা, বেলে দোঁয়াশ মাটি সহ প্রচুর সূর্যালোক পাই তেমন স্থানে গাছ রাখতে হবে তবে সরাসরি মাটিতে ড্রাগন ফল গাছ ভাল হয়। ড্রাগন গাছ টবে করবার জন্য গভীর এবং বড় মাপের পাত্র নির্বাচন করতে হবে।
বীজের মাধ্যমে অথবা অঙ্গজ পদ্ধতির মাধ্যমে ড্রাগন গাছের বংশবিস্তার করা হয়। তবে মাতৃ গুনাগুণ বজাই রাখার জন্য অঙ্গজ পদ্ধতি মাধ্যমে বংশবিস্তার করা উচিত, অর্থাৎ কাটিং প্রদ্ধতিরর মাধ্যমে বংশ বিস্তার করাই ভালো। ড্রাগন গাছের কাটিং এর সফলতার হার প্রায় ৯৯ শতাংশ এবং তাড়াতাড়ি ফলও ধরে। কাটিং থেকে গাছ তৈরী হতে প্রায় দেড় থেকে দুই বছর সময় লাগে, তারপরে গাছ ফল দেওয়ার উপযোগী হয়। সাধারণত বয়স্ক এবং শক্ত শাখার নিচের অংশ ৮ ইঞ্চি কেটে হালকা ছাঁয়াতে বেলে দোআঁশ মাটিতে অথবা বালিতে কাটা অংশে রুট হরমোন লাগিয়ে পুতে দিতে হয়। তারপর ২০ থেকে ৩০দিন পরে কাটিং এর গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে। তখন এটা প্রতিস্থাপনের উপযুক্ত হবে।
এপ্রিল-মে মাস থেকে গাছে ফুল আসতে শুরু করে, ফুল আসার ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ফল তৈরী হয়। অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে ফুল ও ফল ধরা অব্যাহত থাকে।